নিশ্চিতভাবে গরুর খামারকে নিরাপদ রাখতে এবং গরুর স্বাস্থ্য ও দুধের পরিমাণ ঠিক রাখতে, এই প্রোডাক্টটি আপনার অবশ্যই ব্যবহার করা উচিত।
গবাদি পশুর যত্নে বিশ্বব্যাপী প্রমাণিত এই নিউজিল্যান্ড প্রোডাক্ট এখন আর দূরের নয়। সারা বিশ্বে খামারিদের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠা এই প্রোডাক্টটি এখন বাংলাদেশে ।
দুধ দেওয়া গাভী বা দুধাল গরুর কমন বা সাধারণ রোগগুলো কিছুটা বিশেষ ধরনের হয়, কারণ এগুলো দুধ উৎপাদনের সাথে সরাসরি জড়িত। নিচে গুরুত্বপূর্ণ কিছু রোগের তালিকা দেওয়া হলো ।
যে কোন ধরনের শুকনো খাবার (কুড়া, ভূষি, আটা ইত্যাদি) সাথে পরিমাণমতো পাউডার মিশিয়ে সকালে ও বিকালে গরুকে খাওয়াতে হবে ।
প্রতি ৫০- ১০০ কেজি লাইভওয়েট এর জন্যে প্রতিদিনের ডোজ ৫০ গ্রাম। কিন্তু ৩০০ কেজি প্লাস ওজনের গরুর জন্য ১৫০ গ্রামের বেশি নয়।
প্রতিদিনের যে ডোজ তা দুই ভাগে সকালে এবং বিকালে খাওয়ান। ধরুন কোন গরুর ওজন ৩০০ কেজি সেক্ষেত্রে এক দিনের ডোজ ১৫০ গ্রাম। সকালে ৭৫ গ্রাম এবং বিকালে ৭৫ গ্রাম।
এটি খাওয়ানোর সময় ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, ডিবি পাউডার সহ অন্যান্য ভিটামিন বন্ধ রাখুন এবং ভ্যাকসিন দিবেন না।